বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তিনি হলিউডেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তবে ছোটবেলা খুব একটা সুখকর ছিল না তার। কৃষ্ণ বর্ণের কারণে নিউ ইয়র্কের স্কুলে ‘ব্রাউনি’, ‘কারি’ ইত্যাদি সম্বোধন করে উত্ত্যক্ত করতেন সহপাঠীরা। এ ছাড়া পরিবারের মাঝেও প্রিয়াঙ্কাকে কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে।
সম্প্রতি এই অভিনেত্রী জানান, পাঞ্জাবি ‘বাবা আঁটসাঁট পোশাক পরার অনুমতি দেননি’
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তিনি হলিউডেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তবে ছোটবেলা খুব একটা সুখকর ছিল না তার। কৃষ্ণ বর্ণের কারণে নিউ ইয়র্কের স্কুলে ‘ব্রাউনি’, ‘কারি’ ইত্যাদি সম্বোধন করে উত্ত্যক্ত করতেন সহপাঠীরা। এ ছাড়া পরিবারের মাঝেও প্রিয়াঙ্কাকে কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে।
সম্প্রতি এই অভিনেত্রী জানান, পাঞ্জাবি পরিবারের একমাত্র কৃষ্ণবর্ণের মেয়ে তিনি। কালো মেয়ে বলে ডাকা হত। এ ছাড়া মজা করে নানা আঘাতমূলক কথা বলা হত। শুধু তাই নয় বাবার সঙ্গে অভিনেত্রীর মান-অভিমানের ছিল দীর্ঘ দিনের।
তিনি জানান, আঁটসাঁট পোশাক পরা এক প্রকার নিষিদ্ধ ছিল তাদের বাড়িতে। আঁটসাঁট পোশাক বা গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা টিশার্ট পরা নিষিদ্ধ ছিল।
তিনি আরও জানান, একবার পাশের বাড়ির ছাদ থেকে এক ব্যক্তি প্রিয়াঙ্কার বারান্দায় এসে পড়েন। তারপর থেকেই তার বারান্দা লোহার রেলিং দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বলেন, ‘বাবা পুরো বাড়িটাকে জেলখানা বানিয়ে দিয়েছিল। আঁটসাঁট পোশাক পরার অনুমতি দেননি বাবা।’একমাত্র কৃষ্ণবর্ণের মেয়ে তিনি। কালো মেয়ে বলে ডাকা হত। এ ছাড়া মজা করে নানা আঘাতমূলক কথা বলা হত। শুধু তাই নয় বাবার সঙ্গে অভিনেত্রীর মান-অভিমানের ছিল দীর্ঘ দিনের।
তিনি জানান, আঁটসাঁট পোশাক পরা এক প্রকার নিষিদ্ধ ছিল তাদের বাড়িতে। আঁটসাঁট পোশাক বা গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা টিশার্ট পরা নিষিদ্ধ ছিল।
তিনি আরও জানান, একবার পাশের বাড়ির ছাদ থেকে এক ব্যক্তি প্রিয়াঙ্কার বারান্দায় এসে পড়েন। তারপর থেকেই তার বারান্দা লোহার রেলিং দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বলেন, ‘বাবা পুরো বাড়িটাকে জেলখানা বানিয়ে দিয়েছিল। আঁটসাঁট পোশাক পরার অনুমতি দেননি বাবা।’